জয়িতা জন্মগতভাবে অন্ধ। তার পরিবারের সদস্যরা ভেবেছিল, সে হয়তো কখনোই নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে না। কিন্তু জয়িতা ছিল একজন অন্যরকম মেয়ে। তার মন ছিল দৃঢ় এবং সে চেয়েছিল নিজের জীবনকে অন্যদের জন্য একটি উদাহরণ হিসেবে তৈরি করতে।
প্রথম প্রতিবন্ধকতা
শৈশবে জয়িতা স্কুলে যাওয়ার সময় প্রায়ই সহপাঠীদের কাছ থেকে অবজ্ঞার শিকার হতো। কিন্তু সে দমে যায়নি। তার মা তাকে সবসময় বলতেন, “তুমি যদি তোমার ভেতরের আলোকে খুঁজে পাও, তাহলে বাইরের অন্ধকার তোমার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।” এই কথাগুলো ছিল তার অনুপ্রেরণার মূল উৎস।
আলোকিত যাত্রা শুরু
একটি বৃত্তি পেয়ে জয়িতা উচ্চশিক্ষার জন্য ঢাকায় চলে আসে। সেখানে সে ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়ালেখা করে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষার্থীদের একজন হয়ে ওঠে। তার সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল, সে তার জীবনসংগ্রামের গল্প দিয়ে অন্যদের অনুপ্রাণিত করত।
আজকের জয়িতা
আজ জয়িতা শুধু একজন সফল নারীই নয়, সে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা, যা প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান নিশ্চিত করে। তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ, সে জাতীয় পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।
🌟 জয়িতা আমাদের শেখায় নতুনভাবে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি!
তার জীবনের সংগ্রাম এবং সাফল্যের গল্প প্রতিটি মানুষের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে।
📢 আপনার মতামত দিন!
জয়িতার জীবনের এই দৃষ্টান্তমূলক গল্প আপনাকে কীভাবে প্রভাবিত করেছে? আমাদের কমেন্ট সেকশনে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করুন।
🔗 বিস্তারিত জানতে পড়ুন:
আমাদের ওয়েবসাইটে যান এবং জয়িতার আলোকিত জীবনের পুরো গল্প পড়ুন।
👉 Robin Kanti Dey
📌 বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন:
জয়িতার জীবনের এই গল্পটি শেয়ার করুন এবং আরও মানুষকে অনুপ্রাণিত করুন।
💬 আলোচনায় অংশ নিন:
জয়িতার গল্প আপনাকে নতুন করে কী ভাবতে শিখিয়েছে? আপনার অনুভূতি জানাতে আজই মন্তব্য করুন!
Interesting 😘
Very nice stories ❤️❤️❤️❤️